প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

পটুয়াখালী জেলার দুমকী উপজেলাধীন মুরাদিয়া ইউনিয়নের অন্তর্গত দক্ষিন মুরাদিয়া গ্রামের মহা পুরুষ মরহুম হযরত মাওলানা মো: ফজলুল করিম (রহ:) এর প্রচেষ্টায় এলাকাবাসীর সহযোগিতায় ১৯৬৫ খ্রিষ্টাব্দে ১লা জানুয়ারী মুরাদিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করেন। মাদ্রাসাটি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে স্বীকৃতি লাভ করে। সুদক্ষ পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফলে সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ অর্জন করে মাদ্রাসাটি ইতিমধ্যে সমাজে একটি সফল প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাবকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রসার ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রশংসনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্য্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের কাম্য লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।

সুপারের বাণী

image-not-found

মুরাদিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফসল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে সমাজে একটি সফল স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সকল ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তারা তাদের কোমলমতি ছেলে-মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্য অভিভাবকগনের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে প্রসংসনীয় অবদান রাখছে। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্যে। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বহুমুখী কর্ম পরিকল্পনা ও প্রচেষ্টা। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সহায় হউন।
আবু সালেহ মুহাম্মদ জাকারিয়া
সুপারিনটেনডেন্ট
মুরাদিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা
দুমকি, পটুয়াখালী।

সভাপতির বাণী

image-not-found

বিসমিমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। মানুষ জাতির সূচনা লগ্ন থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত জ্ঞান ও কৌশল আয়ত্ব করে চলছে।। আর শত সহস্র বছরের সঞ্চিত ও অর্জিত জ্ঞান শেখানো হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। যুগের প্রয়োজনে মানুষের কল্যানে সমাজ হৈতৈষী ব্যক্তিরা কখনো কখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। এমনিভাবেই দক্ষ, অভিজ্ঞ, জ্ঞানে সু-গভীর ও শিক্ষানুরাগী এক মহাপুরুষ মরহুম হয়রত মাওলানা মো: ফজলুল করিম (রহ:) ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দক্ষ, যোগ্য, আদর্শ ও ধর্মীয় শিক্ষায় সুনাগরিক রূপে গড়ে তোলার অভিপ্রায় নিয়ে এলাকাবাসীর সহযোগীতায় পটুয়াখালী জেলার দুমকী উপজেলাধীন মুরাদিয়া ইউনিয়নস্থ দক্ষিন মুরাদিয়া গ্রামে মনোরম ও সু-নিবিড় পরিবেশে মানসম্মত ধর্মীয় ও আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ১৯৬৫ খ্রিষ্টাব্দে ১লা জানুয়ারী প্রতিষ্ঠা করেন “মুরাদিয়া ইসলামিয়া দাখিল (মাধ্যমিক) মাদ্রাসা। সঠিক ধর্মীয় নৈতিক ও যুগপযোগী আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি গুণগত ও মানসম্পন্ন শিক্ষাদানে সক্ষম।মাদ্রাসাটি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক এমপিও ভুক্ত। আল্লাহ তায়ালা এই মাদ্রাসাটিকে সঠিক ইসলাম ও আধুনিক বিজ্ঞান সম্মত শিক্ষার মারকায় হিসেবে কবুল করুন। আমিন!!!
আবু সালেহ মোঃ মোস্তফা
সভাপতি
মুরাদিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা
দুমকি, পটুয়াখালী।